বন্ধুরা এতো সুন্দর একটা খবর..সুবহানাল্লাহ...
অবশ্যই পড়ো..আল্লাহ সবাইকে রহমত করুক...
মৃত্যুর ৩২ বছর পরেও কবরে লাশ অবিকৃত অবস্থায়
___________________________
মৃত্যু ও দাফনের ৩২ বছর পরেও ঘুঘু মুন্সীর লাশ পাওয়া গেছে অবিকৃত
অবস্থায়। কাফনের কাপড়ও পায় নতুন ও অক্ষত।
ঘটনা ঘটে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের চর
কৃষ্ণপুর গ্রামে। স্থানীয় ইউপি সদস্য তৈয়ব আলী জানান,
ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় আলেম-ওলামাদের উপস্থিতিতে লাশ
উত্তোলন করে পুনরায় দাফন করা হয়েছে।
গত ১৮ জুন সোমবার বিকেলে ধরলা নদীর প্রবল ভাঙনে কবর
ভেঙে গেলে ভাঙা কবর থেকে লাশ উদ্ধার করে পুনরায় ওই লাশ কবর
দেওয়া হয়। এলাকাবাসী জানায়, এ নিয়ে ঘুঘু মুন্সীর লাশ তিন বার
দাফন করা হলো। আট বছর আগে ধরলার ভাঙনের মুখে তাঁর লাশ কবর
থেকে কৃষ্ণপুর ঈদগাহ কবর স্থানে দাফন করা হয়েছিল। এরপর আবারও
কবরস্থানটি নদী ভাঙনের কবলে পড়লে দ্বিতীয়বারের মতো তাঁর লাশ
কবর থেকে বের করে ধরলা নদীর পূর্ব প্রান্তের চর মাধবরাম
গ্রামের ইসলামিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে পুনরায় দাফন করে গ্রামবাসী।
৩২ বছর পর কবর থেকে অক্ষত অবস্থায় লাশ পাওয়ার খবর
ছড়িয়ে পড়লে কুড়িগ্রামসহ আশপাশের এলাকার হাজার হাজার মানুষ
লাশটিকে এক নজর দেখার জন্য ছুটে আসে।
এ বিষয়ে এলাকার ফজলুল করিম (রহ.) জামিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম
মুফতি আবুল হাসান আনছারী বলেন, লাশের শরীর ও মুখ দেখে মনে হয়
মানুষটি এই বুঝি ঘুমিয়ে গেল। ঘুঘু মুন্সীর ছেলে হযরত আলী (৬৫) ও
আশরাফ আলী (৫০) জানান, ৩২ বছর আগে তাঁর
বাবা স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘ দিন গ্রামের
মসজিদে ইমামতি করেছেন।
পোষ্টটি ভালো লাগলে লাইক দাও
অবশ্যই এটা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো
যারা পোষ্ট পড়ছো কমেন্টের মাধ্যমে একবার আল্লাহ কাছে শুকরিয়া জানাও এবং মন্দ কাজ পরিত্যাগ করো.
আল্লাহ সমস্ত পাপের জন্য মাফ করো
অবশ্যই পড়ো..আল্লাহ সবাইকে রহমত করুক...
মৃত্যুর ৩২ বছর পরেও কবরে লাশ অবিকৃত অবস্থায়
___________________________
মৃত্যু ও দাফনের ৩২ বছর পরেও ঘুঘু মুন্সীর লাশ পাওয়া গেছে অবিকৃত
অবস্থায়। কাফনের কাপড়ও পায় নতুন ও অক্ষত।
ঘটনা ঘটে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের চর
কৃষ্ণপুর গ্রামে। স্থানীয় ইউপি সদস্য তৈয়ব আলী জানান,
ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় আলেম-ওলামাদের উপস্থিতিতে লাশ
উত্তোলন করে পুনরায় দাফন করা হয়েছে।
গত ১৮ জুন সোমবার বিকেলে ধরলা নদীর প্রবল ভাঙনে কবর
ভেঙে গেলে ভাঙা কবর থেকে লাশ উদ্ধার করে পুনরায় ওই লাশ কবর
দেওয়া হয়। এলাকাবাসী জানায়, এ নিয়ে ঘুঘু মুন্সীর লাশ তিন বার
দাফন করা হলো। আট বছর আগে ধরলার ভাঙনের মুখে তাঁর লাশ কবর
থেকে কৃষ্ণপুর ঈদগাহ কবর স্থানে দাফন করা হয়েছিল। এরপর আবারও
কবরস্থানটি নদী ভাঙনের কবলে পড়লে দ্বিতীয়বারের মতো তাঁর লাশ
কবর থেকে বের করে ধরলা নদীর পূর্ব প্রান্তের চর মাধবরাম
গ্রামের ইসলামিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে পুনরায় দাফন করে গ্রামবাসী।
৩২ বছর পর কবর থেকে অক্ষত অবস্থায় লাশ পাওয়ার খবর
ছড়িয়ে পড়লে কুড়িগ্রামসহ আশপাশের এলাকার হাজার হাজার মানুষ
লাশটিকে এক নজর দেখার জন্য ছুটে আসে।
এ বিষয়ে এলাকার ফজলুল করিম (রহ.) জামিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম
মুফতি আবুল হাসান আনছারী বলেন, লাশের শরীর ও মুখ দেখে মনে হয়
মানুষটি এই বুঝি ঘুমিয়ে গেল। ঘুঘু মুন্সীর ছেলে হযরত আলী (৬৫) ও
আশরাফ আলী (৫০) জানান, ৩২ বছর আগে তাঁর
বাবা স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘ দিন গ্রামের
মসজিদে ইমামতি করেছেন।
পোষ্টটি ভালো লাগলে লাইক দাও
অবশ্যই এটা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো
যারা পোষ্ট পড়ছো কমেন্টের মাধ্যমে একবার আল্লাহ কাছে শুকরিয়া জানাও এবং মন্দ কাজ পরিত্যাগ করো.
আল্লাহ সমস্ত পাপের জন্য মাফ করো
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন